একটি নির্দিষ্ট আইডিয়া, প্রয়োজনীয় টুলস (যেমন, ডিজাইন সফটওয়্যার বা ভিডিও এডিটর), ইন্টারনেট কানেকশন, এবং একটি পেমেন্ট সিস্টেম লাগবে। এছাড়া মার্কেট রিসার্চ এবং প্রোডাক্ট মার্কেটিংয়ের জ্ঞান থাকা ভালো।

ডিজিটাল প্রোডাক্ট ব্যবসায় প্রাথমিক বিনিয়োগ তুলনামূলকভাবে কম। আপনি শুধুমাত্র প্রোডাক্ট তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় টুলস, হোস্টিং, এবং মার্কেটিংয়ে খরচ করবেন। অনেক ক্ষেত্রেই বিনামূল্যে বা কম খরচে শুরু করা সম্ভব।

 হ্যাঁ, ডিজিটাল প্রোডাক্ট ব্যবসা অত্যন্ত লাভজনক। একবার প্রোডাক্ট তৈরি হলে এটি বারবার বিক্রি করা যায়, ফলে উৎপাদন খরচ কম এবং মুনাফা বেশি।

আপনি ফ্রিল্যান্সার বা আউটসোর্সিং প্ল্যাটফর্ম থেকে প্রোডাক্ট তৈরি করাতে পারেন। এছাড়া, এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে অন্যদের তৈরি প্রোডাক্ট বিক্রি করে লাভ করতে পারেন।

প্রতিযোগিতা, সঠিক মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজির অভাব, এবং প্রোডাক্টের পেটেন্ট বা কপিরাইট সুরক্ষার চ্যালেঞ্জ রয়েছে। তবে সঠিক পরিকল্পনা এবং কার্যকর কৌশল গ্রহণ করলে এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করা সম্ভব।

হ্যাঁ, সঠিক পরিকল্পনা এবং ধৈর্য থাকলে এটি সহজ। প্রাথমিক বিনিয়োগ কম হওয়ায় নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য এটি একটি চমৎকার ব্যবসার সুযোগ।

একবার প্রোডাক্ট তৈরি করে অনলাইনে বিক্রির জন্য তালিকাভুক্ত করলে এটি বারবার বিক্রি হতে পারে। এভাবে আপনি ঘুমিয়েও আয় করতে পারবেন।